"আমরা একটি গর্বিত, সমৃদ্ধশালী ও স্বাধীন জাতি তৈরি করার লক্ষ্যকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিবো," বলেন মি. ট্রাম্প।

২০২৩ সাল পর্যন্ত, ট্রাম্প ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান মনোনয়নের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। ওই বছরের মার্চে ম্যানহাটনের একটি গ্র্যান্ড জুরি জালিয়াতির ৩৪টি অভিযোগে ট্রাম্পকে অভিযুক্ত করে। যার ফলে তিনিই প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট যিনি ফৌজদারি অভিযোগের সম্মুখীন হন।[১০] তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন।[১১][১২] ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করার পর তিনি ৪৭তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন।[১৩][১৪]

প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার কার্যকাল শেষ হয়ে যাওয়ার পরই একটা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে যা যুক্তরাষ্ট্রে তোলপাড় শুরু করে। ক্ষমতায় থাকাকালীন সুপ্রিম কোর্টে তার মনোনীত যে তিনজন ডানপন্থী বিচারপতিকে মনোনীত করেছিলেন মি.

গত অক্টোবর মাসে কোভিড-১৯ ধরা পড়ায় নির্বাচনি প্রচার থেকে বিরতি নিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি।

সেই সঙ্গে, পানামা খাল আবারও ফিরিয়ে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।

ট্রাম্পকে লক্ষ করে গুলি চালান। পরে স্নাইপারের গুলিতে ওই হামলাকারীর মৃত্যু হয় তবে তার আগে টমাস ম্যাথিউ ক্রুকসের ছোড়া একটা গুলিতে মি. Bangladesh ট্রাম্পের ডান কানে আঘাত লাগে।

তিনি আরও বলেন, ''এখন থেকে সামনের দিনগুলোয় আমাদের দেশ আরো সমৃদ্ধ আর সম্মানজনক অবস্থানে উঠে আসবে। আমার একমাত্র লক্ষ্য হবে, আমেরিকাকে প্রথমে রাখা।"

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

সবশেষ আপডেট অনুযায়ী, হোয়াইট হাউসে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭০ ইলেকটোরাল ভোটের বিপরীতে ইতোমধ্যে ২৭৭ ভোট পেয়ে গেছেন সাবেক এ প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এখন পর্যন্ত পেয়েছেন ২২৬টি ভোট। খবর ফক্স নিউজের। 

সরেজমিন দিনাজপুর: ভবেশ রায়ের মৃত্যুর আগে তিনঘণ্টায় যা যা ঘটেছিল

এই বছরের মে মাসে ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে প্রাপ্তবয়স্ক-চলচ্চিত্রের তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে (মুখ বন্ধ রাখতে) অর্থ দেওয়া সংক্রান্ত bdjobs জালিয়াতির মামলার ৩৪টা অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন মি. ট্রাম্প।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ওঠা একাধিক অভিযোগের তালিকায় রয়েছে একটা ফাঁস হওয়া অডিও টেপ যেখানে তিনি যৌন নির্যাতন নিয়ে তার বড়াই করছেন বলে অভিযোগ। একইসঙ্গে সেই সময় তিনি জনমত জরিপে পিছিয়ে পড়েছিলেন।

৬% কম ছিল।[১৩৩] ট্রাম্পের আমলে ফেডারেল বাজেট ঘাটতি প্রায় ৫০% বেড়ে ২০১৯ সালে $১ ট্রিলিয়নের কাছাকাছি পৌঁছায়।[১৩৪] তার মেয়াদ শেষে মার্কিন জাতীয় ঋণ ৩৯% বেড়ে $২৭.৭৫ ট্রিলিয়নে পৌঁছায় এবং ঋণ-থেকে-জিডিপি অনুপাত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায়।[১৩৫] ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী $১ ট্রিলিয়ন মূল্যের অবকাঠামো ব্যয় পরিকল্পনাও বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হন।[১৩৬]

ট্রাম্প। ১৯৭১ সালে এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট বানানো হয় তাকে। কোম্পানির পরিবর্তন করে রাখেন ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশন’।